মিম পুরাণ
অনেক আগে সুকুমার রায় বলে একজন সাহিত্যিক (আশা করি তোমাদের অচেনা নয় 😁 ) তার কবিতায় বলেছিলেন “গোঁফের আমি গোঁফের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা” । তবে এখনকার সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী তরুণ তরুণীরা কিশোর কিশোরীরা বলবে , “মিমের আমি মিমের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা”। ইন্টারনেট পাড়ার মোড়ে মোড়ে এখন মিমেরই ছড়াছড়ি , মনে হবে যেন কোন এক উন্মাদ শিল্পী নিজের শিল্পকলার প্রদর্শন করছে! আর একজন ইন্টারনেট পাড়ার বাসিন্দার (যেমন আমি , তুমি) বাড়ির দেওয়ালে আঁকা মিম দেখে তার চিন্তাধারা , মানসিকতা এবং রুচিবোধ সম্বন্ধে বিস্তর ধারনা পাওয়া যায়। তোমরা যদি স্থায়ী বাসিন্দা নাও হও কিন্তু যদি এই কয়েকবছরের মধ্যে একবারের জন্যেও আমাদের এই ইন্টারনেট পাড়ায় এসেছ তাহলে, ৯৯.৯৯ শতাংশ সম্ভাবনা আছে যে তুমি একবার না একবার মিমের সম্মুখীন হয়েছ। মিম সম্বন্ধে সবারই কম বেশি এক-আধটু ধারনা আছে , কিন্তু মিমের ইতিহাস সম্বন্ধে সবাই জানো কি? বেশিরভাগই উত্তর দেবে “না!” , তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে চল শুনেনি “মিম পুরাণ”!! সালটা ১৯৭৬, একজন ব্রিটিশ জীববিজ্ঞানী ও লেখক, ক্লিনটন রিচার্ড ডকিন্স , তাঁর বই “দি সেলফিস জিন” এ কিভাবে সাংস্কৃতিক তথ্